আমরা গ্রাহকদের জন্য সর্বনিম্ন
ব্য়য়ে সব ধরনের দাঁতের চিকিৎসা অফার করি
চেয়ারম্যান বার্তা
ডাঃ মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন
চীফ কনসালটেন্ট ও চেয়ারম্যান ,ডেন্টিস্ট পয়েন্ট ,যশোর
একটু সচেতন হলে এবং বিষয় নিয়মিত চর্চার অভ্যাসে পরিনত করতে পারলে সুস্থ-সবল দাঁতের হাসি দিতে পারবেন
আপনি। ঝকঝকে দাঁতে সুন্দর হাসি কেবল আপনার ব্যক্তিত্ব কেই আকর্ষণীয় করে না , এটা আপনার
সুস্বাস্থ্যেরও পরিচায়ক।
চকলেট আসক্তি ,তেল-মসলাযুক্ত ভারী খাবারের
অভ্যাস,অ্যালকোহল পানের অভ্যাস , অতিরিক্ত চা, কফি পান করা কিংবা ধূমপান ,গুল ব্যাবহার দাঁতের
দাগ পড়ার পাশাপাশি অন্যান্য সমস্যা বা রোগের সৃষ্টি করে। এসব অভ্যাস নিয়ন্ত্রণ করুন অথবা ত্যাগ
করুন।
বোতলজাত প্রায় পানীয়তে 'কার্বোনেট ' করা থাকে। এই
কার্বোনেট যুক্ত কোমলপানীয় দাঁতের এনামেল নষ্ট করে দাঁত ক্ষয় করে ফেলে। বোতলজাত
পানীয় ব্যবহার কমিয়ে
ফেলার চেষ্ঠা করুন
প্রতিদিন দুই বেলা (সকাল+রাতে ) দাঁত ব্রাশ করুন। দুই
মিনিটের
কম অথবা দুই মিনিটের বেশি সময় ব্রাশ করবেন না।
আলতো করে দাঁত ব্রাশ করুন।
ব্রাশটি মাড়ি
সাপেক্ষে ৪৫
ডিগ্রী কোনে রেখে ব্রাশ করুন। ২/৩ মাস পরপর ব্রাশ পরিবর্তন করুন।
খাবার চিবানো আর কামড়ে খাওয়ার জন্যই দাঁত। অতিরিক্ত শক্ত
খাবার ও শক্ত হাড় বেশি কামড়াবেন না। শক্ত খাবারের জন্য দাঁতের বাইরের আবরণ বা এনামেল নষ্ট হতে
পারে বা দাঁতে সুক্ষ ফাটল দেখা দিতে পারে।
অ্যালকোহল মুক্ত মাউথওয়াশ ব্যবহার করুন। অ্যালকোহলযুক্ত
মাউথওয়াশ ব্যাবহারে মুখের টিস্যু শুষ্ক হয়ে যাই। ৬ মাস অন্তর নিয়মিত একজন বিশেষজ্ঞ ডেন্টিস্টের
পরামর্শ নিন।